শায়খ মোস্তাফিজুর রহমান আব্দুল আজীজ মাদানি(বাঃ) pdf
লিসান্স (ফিকহ ও উসূল), মদীনা ইসলামিক ইউনিভার্সিটি, সৌদি আরব
দাঈ ও অনুবাদক, হাফরুল-বাতিন প্রবাসী ধর্মীয় নির্দেশনা কেন্দ্র, সৌদি আরব
শায়খ মোস্তাফিজুর রহমান আব্দুল আজীজ মাদানি(বাঃ)
✍ মোস্তাফিজুর রহমান ইবনে আব্দুল আজিজ কর্তৃক রচিত ইসলামিক pdf বই ডাউনলোড করতে, নীচে নামের উপর ☟ ক্লিক করুন।
- ☞ কতিপয় দীনি বিষয়ঃ যা একজন মুসলিমের জানা প্রয়োজন – মোস্তাফিজুর রহমান ইবনে আব্দুল আজিজ
- ☞ কিয়ামতের ছোটবড় নিদর্শন সমূহ –সাইখ মোস্তাফিজুর রহমান
- ☞ গুনাহর অপকারীতা – মোস্তাফিজুর রহমান ইবন আব্দুল আযীয
- ☞ গুনাহর চিকিৎসা – মোস্তাফিজুর রহমান ইবন আব্দুল আযীয
- ☞ জামআতে সালাত আদায় – মোস্তাফিজুর রহমানের ইবনে আব্দুল আযীয আল মাদানী
- ☞ তাওহীদের সরল ব্যাখ্যা – মোস্তাফিজুর রহমান ইবন আব্দুল আযীয
- ☞ ধর্ম পালনে একজন মুসলমানের জন্য যা জানা অবশ্যই প্রয়োজনীয় – মোস্তাফিজুর রহমান ইবন আব্দুল আযীয
- ☞ নবী সাঃ যেভাবে পবিত্রতা অর্জন করতেন – মোস্তাফিজুর রহমান বিন আব্দুল আজিজ
- ☞ নিষিদ্ধ কর্মকাণ্ড – মোস্তাফিজুর রহমান ইবন আব্দুল আযীয
- ☞ বড় শিরক কি ও কত প্রকার – সম্পাদনায়ঃ মোস্তাফিজুর রহমান বিন আব্দুল আজিজ
- ☞ ব্যভিচার ও সমকামীতার ভয়াবহ পরিণতি – মোস্তাফিজুর রহমান ইবন আব্দুল আযীয আল মাদানী
- ধর্ম পালনে একজন মোসলমানের জন্য যা জানা অবশ্যই প্রয়োজনীয়
- ☞ মদপান ও ধূমপানের অপকারিতা – মোস্তাফিজুর রহমান ইবন আব্দুল আযীয আল মাদানী
- ☞ সদকা ও খয়রাত – মোস্তাফিজুর রহমান ইবন আব্দুল আযীয আল মাদানী
- ☞ হারাম ও কবীরা গুনাহ ১ম খণ্ড – মোস্তাফিজুর রহমান ইবন আব্দুল আযীয
- ☞ হারাম ও কবীরা গুনাহ ২য় খণ্ড – মোস্তাফিজুর রহমান ইবন আব্দুল আযীয
- ☞ হারাম ও কবীরা গুনাহ ৩য় খণ্ড – মোস্তাফিজুর রহমান ইবন আব্দুল আযীয
- gggggggggggg
গুনাহ্’র চিকিৎসা
প্রিয় পাঠক! যারা গুনাহ্ নামের কঠিন রোগে ভুগছেন। যারা গুনাহ্’র সাগরে লাগাতার হাবুডুবু খাচ্ছেন। যারা সর্বদা যে কোন বিপদাপদে নিমজ্জিত রয়েছেন। যারা দুর্বিষহ চিন্তা ও বিষণ্নতায় কাহিল হয়ে পড়েছেন। যারা বিপদে পড়ে এ সুপ্রশস্ত দুনিয়াকেও অতি সঙ্কীর্ণ মনে করছেন। যারা চিন্তার বোঝা সইতে না পেরে দীর্ঘ ঊর্ধ্বম্বাস ছাড়ছেন। যারা দীর্ঘ দিন থেকে সত্যিকারের শান্তি অনেক খোঁজাখুঁজি করেও কিছুতেই তা হাতের নাগালে পাচ্ছেননা। যারা রিযিকের ভয়াবহ সঙ্কটে নিমজ্জিত। যারা টাকা-পয়সার অভাবে নিজের ছেলে-সন্তানকে নিয়ে পেট ভরে দৈনিক দু’ বেলা খাবারও খেতে পারছেননা। যারা দীর্ঘ দিন থেকে ছেলে-সন্তানের বাবা হওয়ার এক অবিশ্বাস্য দুঃসপ্ন নিজের অন্তরের গহিনে পোষণ করে চলছেন। যাদের একটার পর আরেকটা রোগ মাসকে মাস, বছরকে বছর লেগেই রয়েছে। তাদের সকলের জন্য রয়েছে একটি অত্যাশ্চর্য মহৌষধ। তার নাম হলো ইস্তিগফার তথা আল্লাহ্ তা’আলার নিকট নিজ গুনাহ্’র জন্য ক্ষমা প্রার্থনা করা। আর এ ব্যাপারে আরো বিস্তারিত জানার জন্য গুনাহ্’র চিকিৎসা নামক বইটি পিডিএফ ভার্ষণে পেতে এখানে ক্লিক করুন।
সম্মানিত পাঠক! কুর’আন মাজীদে আল্লাহ্ তা’আলা মু’মিন বান্দাহদেরকে বেশি বেশি তাঁর যিকির করার আদেশ করেন। তাতে দুনিয়া ও আখিরাতের সমূহ কল্যাণ নিহিত রয়েছে। তা কর্তৃক দুনিয়ার শান্তি ও নিরাপত্তা যেমন নিশ্চিত হয় তেনিভাবে তার ভিত্তিতে পরকালে আল্লাহ্ তা’আলার ক্ষমা ও মহাপুরস্কার তথা জান্নাত লাভের আশাও করা যেতে পারে। যদি এর বিপরীত কোন কিছু ঘটে না থাকে। তাই আজই আসুন এ মহা লাভজনক যিকিরগুলো জানার জন্য “সকাল-সন্ধ্যা ও প্রত্যেক ফরয নামায শেষের যিকির” বইটি পড়ি। বইটি ডাউনলোড করতে এখানে ক্লিক করুন
সম্মানিত পাঠক! মদপান ও যে কোন নেশাকর দ্রব্য সেবন (চাই তা খেয়ে কিংবা পান করে অথবা ঘ্রাণ নিয়ে কিংবা ইনজেকশান গ্রহণের মাধ্যমেই হোকনা কেন) তা একটি মারাত্মক কবীরা গুনাহ। এমনকি তা সকল অকল্যাণ ও অঘটনের মূল। যার উপর আল্লাহ্ তা’আলা ও তদীয় রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম অভিশাপ দিয়েছেন। এমনকি মদপান ও মাদকদ্রব্য সেবনকে কুরআন মাজীদে শিরকের পাশাপাশি উল্লেখ করা, উহাকে অপবিত্র ও শয়তানের কাজ বলে আখ্যায়িত করা, তা থেকে বিরত থাকার এলাহী আদেশ, তা বর্জনে সমূহ কল্যাণ নিহিত থাকা, এরই মাধ্যমে শয়তানের মানুষে মানুষে বিদ্বেষ সৃষ্টি এবং আল্লাহ্ তা’আলার স্মরণ ও নামায থেকে গাফিল রাখার চেষ্টা পরিশেষে ধমকের সুরে তা থেকে বিরত থাকার আদেশ থেকে মদপানের ভয়ঙ্করতার ব্যাপারটি সুস্পষ্ট হয়ে যায়। উপরন্তু মদপানে অভ্যস্ত ব্যক্তি মূর্তিপূজক সমতুল্য। ধূমপান দিয়েই এর শুরু। কোথায় গিয়ে তার শেষ তা বলা সত্যিই দুরূহ। তাই বিস্তারিত এর ভয়াবহতা জানার জন্য বইটি পিডিএফ ভার্ষণে ডাউনলোড করতে এখানে ক্লিক করুন।
সম্মানিত পাঠক! প্রতিনিয়ত মসজিদে গমনকারী প্রতিটি ধর্মপ্রাণ মোসলমানই মসজিদের এ করুণ মুসল্লীশূন্যতা দেখে কমবেশি মর্মব্যথা অনুভব না করে পারেননা। আমিও তাদেরই একজন। অথচ আল্লাহ্ তা’আলা ও তাঁর রাসূল (সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম) এর উপর সুদৃঢ় বিশ্বাস স্থাপনের পরপরই ইসলামের দ্বিতীয় বিধান হচ্ছে নামায। একমাত্র নামাযই হচ্ছে মোসলমান ও অমোসলমানের মাঝে সুস্পষ্ট পার্থক্য সৃষ্টিকারী আমল। তা ইসলামের বিশেষ স্তম্ভও বটে। এমনকি নামাযই সর্ব প্রথম বস্তু যা দিয়েই কিয়ামতের দিন বান্দাহ্’র হিসাব-নিকাশ শুরু করা হবে। তা বিশুদ্ধ ও গ্রহণযোগ্য প্রমাণিত হলে বান্দাহ্’র সকল আমলই গ্রহণযোগ্য বলে প্রমাণিত হবে। নতুবা নয়। আবার কেউ কেউ নামায পড়লেও তা মসজিদে গিয়ে জামা’আতের সাথে আদায় করেনা। তাই মুসলিম জাতির এ মহাগুরুত্বপূর্ণ বাহ্যিক নিদর্শনের প্রতি চরম অবহেলা থেকে মুক্তি ও তা জামা’আতের সাথে সুন্দরভাবে আদায় করা কিভাবে সম্ভব তা জানার জন্য নিমোক্ত বইটি পিডিএফ ভার্ষণে পেতে আজই এখানে ক্লিক করুন।
বইটি পিডিএফ ভার্ষণে পেতে এখানে ক্লিক করুন।
সম্মানিত পাঠক! শির্ক বলতেই তা এক সর্বনাশা ব্যাধি। তবে তার মধ্যে কিছু রয়েছে বড়। আর কিছু রয়েছে ছোট। ছোট শির্ক যদিও তাতে লিপ্ত ব্যক্তিকে ইসলামের গণ্ডী থেকে সম্পূর্ণরূপে বের করে দেয়না। তবুও তা অন্যান্য হারাম ও কবীরা গুনাহ্’র চাইতেওঅতি জঘন্যতম। যা তাতে লিপ্ত ব্যক্তির সংশ্লিষ্ট আমলটুকু বিনষ্ট করে দেয়।তাই এ জাতীয় শির্ক থেকেও আমাদের সকলকে অবশ্যই বাঁচতে হবে। অতএব, উক্ত শির্কের বিস্তারিত বর্ণনা জানতে ”ছোট শির্ক কি ও কত প্রকার” বইটি পিডিএফ ভার্ষণে ডাউনলোড করতে এখানে ক্লিক করুন।
প্রিয় পাঠক! শির্ক বলতেই তা আল্রাহ্ তা’আলার প্রতি এক বড় যুলুম। তবে তার মধ্যে কিছু রয়েছে বড়। আর কিছু রয়েছে ছোট। বড় শির্ক এমন একটি ভয়াবহ অপরাধ যা তাতে লিপ্ত ব্যক্তিকে ইসলামের গণ্ডী থেকে সম্পূর্ণরূপে বের করে দেয়। এ জাতীয় লোকের সকল আমল বিনষ্ট হয়ে যায়। তার জান ও মালের কোন নিরাপত্তা থাকেনা। কোন ঈমানদার ব্যক্তি তার সাথে কোন ধরনের বন্ধুত্ব পাতাতে পারেনা। আল্লাহ্ তা’আলা তাওবা ছাড়া এ জাতীয় শির্ক কখনোই ক্ষমা করেননা। এতে লিপ্ত ব্যক্তির জন্য জান্নাত হারাম হয়ে যায়। জাহান্নামই হয় একমাত্র তার চিরস্থায়ী ঠিকানা। এরপরও এ জাতীয় শির্কের আজ যত্রতত্র ছঢ়াছড়ি। এর অনেকগুলো কারণ তো অবশ্যই রয়েছে। তবে এগুলোর মধ্যকারসর্ব প্রথম কারণ মূর্খতাটাই সব চাইতে বেশি চোখে পড়ার মতো। তাই এ ব্যাপারে সুস্পষ্ট ধারনা পাওয়ার জন্য”বড় শির্ক কি ও কত প্রকার” বইটি ডাউনলোড করুন।
বইটি পিডিএফ ভার্সনে পেতে এখানে ক্লিক করুন
বইগুলো পিডিএফ ভার্ষণে পেতে নিম্নের বইয়ের উপর ক্লিক করুন।
হারাম ও কবীরা গুনাহ্ প্রথম খণ্ড ডাউনলোড করতে এখানে ক্লিক করুন
হারাম ও কবীরা গুনাহ্ দ্বিতীয় খণ্ড ডাউনলোড করতে এখানে ক্লিক করুন
হারাম ও কবীরা গুনাহ্ তৃতীয় খণ্ড ডাউনলোড করতে এখানে ক্লিক করুন
আপনি চাইলে -Whatapps-Facebook-Twitter-ব্লগ- আপনার বন্ধুদের Email Address সহ অন্য Social Networking-ওয়েবসাইটে শেয়ার করতে পারেন-মানবতার মুক্তির লক্ষ্যে ইসলামের আলো ছড়িয়ে দিন। "কেউ হেদায়েতের দিকে আহবান করলে যতজন তার অনুসরণ করবে প্রত্যেকের সমান সওয়াবের অধিকারী সে হবে, তবে যারা অনুসরণ করেছে তাদের সওয়াবে কোন কমতি হবেনা" [সহীহ্ মুসলিম: ২৬৭৪] -:-admin by rasikul islam নিয়মিত আপডেট পেতে ভিজিটকরুন -এই ওয়েবসাইটে -https://sarolpoth.blogspot.com/(জানা অজানা ইসলামিক জ্ঞানপেতে runing update),<> -https://rasikulindia.blogspot.com(ইসলামিক বিশুদ্ধ শুধু বই পেতে, পড়তে ও ডাউনলোড করতে পারবেন).
প্রিয় পাঠক! যারা গুনাহ্ নামের কঠিন রোগে ভুগছেন। যারা গুনাহ্’র সাগরে লাগাতার হাবুডুবু খাচ্ছেন। যারা সর্বদা যে কোন বিপদাপদে নিমজ্জিত রয়েছেন। যারা দুর্বিষহ চিন্তা ও বিষণ্নতায় কাহিল হয়ে পড়েছেন। যারা বিপদে পড়ে এ সুপ্রশস্ত দুনিয়াকেও অতি সঙ্কীর্ণ মনে করছেন। যারা চিন্তার বোঝা সইতে না পেরে দীর্ঘ ঊর্ধ্বম্বাস ছাড়ছেন। যারা দীর্ঘ দিন থেকে সত্যিকারের শান্তি অনেক খোঁজাখুঁজি করেও কিছুতেই তা হাতের নাগালে পাচ্ছেননা। যারা রিযিকের ভয়াবহ সঙ্কটে নিমজ্জিত। যারা টাকা-পয়সার অভাবে নিজের ছেলে-সন্তানকে নিয়ে পেট ভরে দৈনিক দু’ বেলা খাবারও খেতে পারছেননা। যারা দীর্ঘ দিন থেকে ছেলে-সন্তানের বাবা হওয়ার এক অবিশ্বাস্য দুঃসপ্ন নিজের অন্তরের গহিনে পোষণ করে চলছেন। যাদের একটার পর আরেকটা রোগ মাসকে মাস, বছরকে বছর লেগেই রয়েছে। তাদের সকলের জন্য রয়েছে একটি অত্যাশ্চর্য মহৌষধ। তার নাম হলো ইস্তিগফার তথা আল্লাহ্ তা’আলার নিকট নিজ গুনাহ্’র জন্য ক্ষমা প্রার্থনা করা। আর এ ব্যাপারে আরো বিস্তারিত জানার জন্য গুনাহ্’র চিকিৎসা নামক বইটি পিডিএফ ভার্ষণে পেতে এখানে ক্লিক করুন।
ধর্ম পালনে একজন মোসলমানের জন্য যা জানা অবশ্যই প্রয়োজনীয়
প্রিয় পাঠক! কিছু ধর্মপ্রাণ মোসলমানের মাঝে দ্বীন শেখার প্রচুর আগ্রহ থাকলেও তারা সময়ের অভাব কিংবা অধৈর্যের দরুন বিস্তারিত কোন বই পড়তে তেমন আগ্রহী নয়। তাই তাদের কথা বিশেষভাবে বিবেচনায় রেখে কিছু কিছু বিশেষ বিশেষ বিষয় অতি সংক্ষিপ্তাকারে বই আকারে উপস্থাপন করা হলো। যদি এতে কোন ভাই কিছুটা হলেও উপকৃত হন তাহলে আমাদের শ্রম সার্থক হবে বলে মনে করি। তাই অতি সংক্ষেপে আপনার প্রয়োজনীয় ধর্মীয় বিষয়গুলো জানতে ধর্ম পালনে একজন মোসলমানের জন্য যা জানা অবশ্যই প্রয়োজনীয় বইটি পাশে রাখুন। বইটি ডাউনলোড করতে এখানে ক্লিক করুন।গুনাহ্’র অপকারিতা
প্রিয় পাঠক! আমরা সকলেই তো গুনাহগার। গুনাহ্। গুরু-সামান্য যাই হোকনা কেন তা আমরা সকলেই কোননা কোন ভাবে তথা কোননা কোন স্থানে করে থাকি। কারণ, আমরা গুনাহ্’র অপকারিতা সম্পর্কে বেশি কিছু জানিনা। আরে বহু জাতির ধ্বংস, অনেক পরিবারের অধঃপতন, সর্বত্র মত ও পথের দ্বন্দ্ব, অন্তরের কঠিনতা ও বিনাশ, রিযিকের অপবিত্রতা আল্লাহ্’র রাগ, মানুষের মধ্যকার ভয়-ভীতি ও অস্থিরতা উপরন্তু জাহান্নাম ও শাস্তির ব্যবস্থা এ সবই তো একমাত্র গুনাহ্’র কারণেই। তাই আমাদের সবাইকে নিজ প্রয়োজনেই সকল প্রকারের গুনাহ্ থেকে নিজকে সাধ্যমতো বাঁচিয়ে রাখতে হবে। গুনাহ্’র সত্যিকার অপকার সমূহ বিস্তারিতভাবে জানতে পারলে হয়তোবা গুনাহ্ সমূহ থেকে বেঁচে থাকা আমাদের জন্য খানিকটা সহজ হয়ে যাবে। তাই গুনাহ্’র অপকার সমূহ বিস্তারিত জানতে বইটি সংরক্ষণ করুন। বইটি ডাউনলোড করতে এখানে ক্লিক করুন।সকাল-সন্ধ্যা ও প্রত্যেক ফরয নামায শেষের যিকির
সম্মানিত পাঠক! কুর’আন মাজীদে আল্লাহ্ তা’আলা মু’মিন বান্দাহদেরকে বেশি বেশি তাঁর যিকির করার আদেশ করেন। তাতে দুনিয়া ও আখিরাতের সমূহ কল্যাণ নিহিত রয়েছে। তা কর্তৃক দুনিয়ার শান্তি ও নিরাপত্তা যেমন নিশ্চিত হয় তেনিভাবে তার ভিত্তিতে পরকালে আল্লাহ্ তা’আলার ক্ষমা ও মহাপুরস্কার তথা জান্নাত লাভের আশাও করা যেতে পারে। যদি এর বিপরীত কোন কিছু ঘটে না থাকে। তাই আজই আসুন এ মহা লাভজনক যিকিরগুলো জানার জন্য “সকাল-সন্ধ্যা ও প্রত্যেক ফরয নামায শেষের যিকির” বইটি পড়ি। বইটি ডাউনলোড করতে এখানে ক্লিক করুন
তাওহীদের সরল ব্যাখ্যা
প্রিয় পাঠক! বাংলাদেশের আনাচে-কানাচে ঘুরে বেড়ালে যে কোন সচেতন ব্যক্তি অবশ্যই লক্ষ্য করে থাকবেন যে, এমন কোন এলাকা নেই যেখানকার লোকেরা কোন না কোন পীর অথবা কোন না কোন কবর নিয়ে ব্যস্ত নয়। কারণ, তারা মনে করছে, উক্ত পীর বা কবর তাদের জন্য ইহকাল ও পরকালের সমূহ কল্যাণ বয়ে আনবে। এরা তাদেরকে সমূহ বিপদ থেকে রক্ষা করবে। এদের পূজা করলে আল্লাহ্ তা’আলা তাদের উপর সন্তুষ্ট হবেন এবং তাঁর নৈকট্য দ্রুত লাভ করা সম্ভবপর হবে। পরকালে এরা তাদের জন্য সুপারিশ করবে। এমনকি তাদেরকে জাহান্নাম থেকে রক্ষা করে চিরস্থায়ী জান্নাতে পৌঁছিয়ে দিবে। কেউ তো আবার উক্ত পীর বা কবর নিয়ে অতি বাড়াবাড়িকে বুযুর্গদের নিতান্ত অধিকার বলে জ্ঞান করছে। যা না করলে তাদের এহেন মানহানির জন্য পরকালে আল্লাহ্ তা’আলার নিকট কঠিন জবাবদিহি করতে হবে। অথচ তাদের এ কর্মকাণ্ড এবং মক্কার কাফির ও মুশরিকদের কর্মকাণ্ডের মাঝে তেমন গুরুত্বপূর্ণ কোন পার্থ্যক্যই খুঁজে পাওয়া যায়না। বরং কখনো কখনো শিরক ও কুফরির ক্ষেত্রে এদের করুণ অবস্থা মক্কার কাফির ও মুশরিকদের শিরক ও কুফরিকে ম্লান করে দেয়। এদের উক্ত কর্মকাণ্ডকে যদি সঠিক বলে ধরে নেয়া যায় তাহলে বিশ্বের বুকে শিরক ও কুফরির কোন অস্তিত্বই খুঁজে পাওয়া যাবেনা। তাই উক্ত মানসিকতা কোর’আন ও হাদীসের দৃষ্টিতে কতটুকু গ্রহণযোগ্য তা যাচাই করার জন্য “তাওহীদের সরল ব্যাখ্যা” নামক বইটি পিডিএফ ভার্ষণে পেতে এখানে ক্লিক করুনআত্মীয়তার বন্ধন ছিন্ন করার ভয়াবহ পরিণতি
সম্মানিত পাঠক! মানুষ মাত্রই তার কিছু না কিছু আত্মীয়-স্বজন অবশ্যই রয়েছে এবং ধীরে ধীরে তাদের সাথে তার সুসম্পর্ক গড়ে উঠা নিতান্তই স্বাভাবিক। পক্ষান্তরে দুনিয়ার কোন ক্ষুদ্র স্বার্থকে কেন্দ্র করে কখনো কখনো তাদের পরস্পরের মাঝে দ্বন্দ্ব-বিগ্রহ লেগে যাওয়াওঅত্যন্ত স্বাভাবিক। তবে তা কখনো দীর্ঘায়িত হতে দেয়া যাবেনা। নতুবা তা এক সময় একে অপরের প্রতি কঠিন বিদ্বেষ ও নির্মম শত্রুতা পোষণে বিশেষভাবে উৎসাহিত করবে। পরিশেষে তা একদা উক্ত সুমধুর আত্মীয়তার বন্ধনটুকু ছিন্ন করা পর্যন্ত পৌঁছিয়ে দিবে। যা শরীয়ত কিংবা মানব দৃষ্টিতেও কখনোই কাম্য নয়। কারণ, আত্মীয়তার বন্ধন ছিন্ন করা শরীয়তের দৃষ্টিতে একটি মহা পাপ ও মারাত্মক অপরাধ। যা আল্লাহ্ তা’আলার অভিশাপ ও তাঁর নগদ শাস্তির কারণ হয়ে দাঁড়ায়। যা আল্লাহ্ তা’আলার রহমত পাওয়া ও জান্নাতে যাওয়ার পথে বাধাও সৃষ্টি করে। তাই উক্ত সম্পর্কটি সুন্দরভাবে টিকিয়ে রাখা ও তাতে কখনো ফাটল ধরলে তা পূর্বাবস্থায় ফিরিয়ে আনার সুবিধার জন্য “আত্মীয়তার বন্ধন ছিন্ন করার ভয়াবহ পরিণতি” নামক বইটি পিডিএফ ভার্ষণে ডাউনলোড করতে এখানে ক্লিক করুন।সাদাকাহ-খয়রাত
প্রিয় পাঠক! গরিব ও দুস্থ মানুষের সহযোগিতা, তাদের মুখে হাসি ফুটানো, সমাজের অর্থনৈতিক বৈষম্য দূরীকরণ এবং আল্লাহ্’র নাযিলকৃত পবিত্র ধর্ম ইসলামের প্রচার ও প্রসারে সাদাকার অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা সত্যিই অনস্বীকার্য। অথচ যখন কাউকে ধর্মীয় কোন কাজে কিংবা মানবতার কল্যাণে কখনো দান-সদকা করতে বলা হয় তখন সে মনে করে, আরে মাথার ঘাম পায়ে ফেলে যে পয়সা-কড়ি আমি দীর্ঘ দিন থেকে কামাই করে আসছি আজ কারোর সামান্যটুকু কথা শুনেই এমনিতেই আমি তার হাতে তা তুলে দেবো তা কি করে হয়? এ কষ্টের পয়সা বিনিয়োগের আগে সর্ব প্রথম আমাকে যে ব্যাপারে নিশ্চিত হতে হবে তা হচ্ছে, এতে আমার কি লাভ? এর বিনিময়ে দুনিয়া ও আখিরাতে আমি কি পাবো? ইত্যাদি ইত্যাদি। তাই সদকা-খয়রাতের ফযীলত ও এর সুমিষ্ট ফল জানার জন্য “সাদাকাহ-খয়রাত” নামক বইটি পিডিএফ ভার্ষণে পেতে এখানে ক্লিক করুন।নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম যেভাবে পবিত্রতার্জন করতেন
প্রিয় পাঠক! আল্লাহ্ তা’আলা ও তদীয় রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম-এর উপর সুদৃঢ় বিশ্বাস স্থাপনের পরপরই ইসলামের দ্বিতীয় বিধান হচ্ছে নামায। একমাত্র নামাযই হচ্ছে মোসলমান ও অমোসলমানের মাঝে সুস্পষ্ট পার্থক্য সৃষ্টিকারী। তা ইসলামের বিশেষ স্তম্ভও বটে। এমনকি নামাযই সর্ব প্রথম বস্তু যা দিয়েই কিয়ামতের দিন বান্দাহ্’র হিসাব-নিকাশ শুরু করা হবে। তা বিশুদ্ধ ও গ্রহণযোগ্য প্রমাণিত হলে বান্দাহ্’র সকল আমলই গ্রহণযোগ্য বলে প্রমাণিত হবে। নতুবা নয়। তবে বাহ্যিক ও আভ্যন্তরীণ অপবিত্রতা থেকে যথাসাধ্য পবিত্রতার্জন ছাড়া কোন নামাযই আল্লাহ্ তা’আলার দরবারে গ্রহণযোগ্য হবেনা। তাই এ পবিত্রতা সম্পর্কে বিস্তারিত জানার জন্য “নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম যেভাবে পবিত্রতার্জন করতেন” বইটি পিডিএফ ভার্ষণে পেতে এখানে ক্লিক করুন।ডাউনলোড করুনঃ “ধূমপান ও মদপান” নামক বই
সম্মানিত পাঠক! মদপান ও যে কোন নেশাকর দ্রব্য সেবন (চাই তা খেয়ে কিংবা পান করে অথবা ঘ্রাণ নিয়ে কিংবা ইনজেকশান গ্রহণের মাধ্যমেই হোকনা কেন) তা একটি মারাত্মক কবীরা গুনাহ। এমনকি তা সকল অকল্যাণ ও অঘটনের মূল। যার উপর আল্লাহ্ তা’আলা ও তদীয় রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম অভিশাপ দিয়েছেন। এমনকি মদপান ও মাদকদ্রব্য সেবনকে কুরআন মাজীদে শিরকের পাশাপাশি উল্লেখ করা, উহাকে অপবিত্র ও শয়তানের কাজ বলে আখ্যায়িত করা, তা থেকে বিরত থাকার এলাহী আদেশ, তা বর্জনে সমূহ কল্যাণ নিহিত থাকা, এরই মাধ্যমে শয়তানের মানুষে মানুষে বিদ্বেষ সৃষ্টি এবং আল্লাহ্ তা’আলার স্মরণ ও নামায থেকে গাফিল রাখার চেষ্টা পরিশেষে ধমকের সুরে তা থেকে বিরত থাকার আদেশ থেকে মদপানের ভয়ঙ্করতার ব্যাপারটি সুস্পষ্ট হয়ে যায়। উপরন্তু মদপানে অভ্যস্ত ব্যক্তি মূর্তিপূজক সমতুল্য। ধূমপান দিয়েই এর শুরু। কোথায় গিয়ে তার শেষ তা বলা সত্যিই দুরূহ। তাই বিস্তারিত এর ভয়াবহতা জানার জন্য বইটি পিডিএফ ভার্ষণে ডাউনলোড করতে এখানে ক্লিক করুন।
ডাউনলোড করুনঃ “জামা’আতে নামায পড়া” নামক বই
সম্মানিত পাঠক! প্রতিনিয়ত মসজিদে গমনকারী প্রতিটি ধর্মপ্রাণ মোসলমানই মসজিদের এ করুণ মুসল্লীশূন্যতা দেখে কমবেশি মর্মব্যথা অনুভব না করে পারেননা। আমিও তাদেরই একজন। অথচ আল্লাহ্ তা’আলা ও তাঁর রাসূল (সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম) এর উপর সুদৃঢ় বিশ্বাস স্থাপনের পরপরই ইসলামের দ্বিতীয় বিধান হচ্ছে নামায। একমাত্র নামাযই হচ্ছে মোসলমান ও অমোসলমানের মাঝে সুস্পষ্ট পার্থক্য সৃষ্টিকারী আমল। তা ইসলামের বিশেষ স্তম্ভও বটে। এমনকি নামাযই সর্ব প্রথম বস্তু যা দিয়েই কিয়ামতের দিন বান্দাহ্’র হিসাব-নিকাশ শুরু করা হবে। তা বিশুদ্ধ ও গ্রহণযোগ্য প্রমাণিত হলে বান্দাহ্’র সকল আমলই গ্রহণযোগ্য বলে প্রমাণিত হবে। নতুবা নয়। আবার কেউ কেউ নামায পড়লেও তা মসজিদে গিয়ে জামা’আতের সাথে আদায় করেনা। তাই মুসলিম জাতির এ মহাগুরুত্বপূর্ণ বাহ্যিক নিদর্শনের প্রতি চরম অবহেলা থেকে মুক্তি ও তা জামা’আতের সাথে সুন্দরভাবে আদায় করা কিভাবে সম্ভব তা জানার জন্য নিমোক্ত বইটি পিডিএফ ভার্ষণে পেতে আজই এখানে ক্লিক করুন।
নামায ত্যাগ ও জামাতে নামায আদায়ের বিধান
সম্মানিত পাঠক! প্রতিনিয়ত মসজিদে গমনকারী প্রতিটি ধর্মপ্রাণ মোসলমানই মসজিদের এ করুণ মুসল্লীশূন্যতা দেখে কমবেশি মর্মব্যথা অনুভব না করে পারেননা। আমিও তাদেরই একজন। অথচ আল্লাহ্ তা’আলা ও তাঁর রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম-এর উপর সুদৃঢ় বিশ্বাস স্থাপনের পরপরই ইসলামের দ্বিতীয় বিধান হচ্ছে নামায। একমাত্র নামাযই হচ্ছে মোসলমান ও অমোসলমানের মাঝে সুস্পষ্ট পার্থক্য সৃষ্টিকারী আমল। তা ইসলামের বিশেষ স্তম্ভও বটে। এমনকি নামাযই সর্ব প্রথম বস্তু যা দিয়েই কিয়ামতের দিন বান্দাহ্’র হিসাব-নিকাশ শুরু করা হবে। তা বিশুদ্ধ ও গ্রহণযোগ্য প্রমাণিত হলে বান্দাহ্’র সকল আমলই গ্রহণযোগ্য বলে প্রমাণিত হবে। নতুবা নয়। আবার কেউ কেউ নামায পড়লেও তা মসজিদে গিয়ে জামা’আতের সাথে আদায় করেনা। আবার কেউ কেউ মসজিদে গিয়ে জামা’আতের সাথে নামাযটুকু আদায় করলেও তাতে অনেক ধরনের ভুল-ভ্রান্তি থেকেই যায়। তাই মুসলিম জাতির এ মহাগুরুত্বপূর্ণ বাহ্যিক নিদর্শনের প্রতি চরম অবহেলা থেকে মুক্তি ও তা জামা’আতের সাথে সুন্দরভাবে আদায় করা কিভাবে সম্ভব তা জানার জন্য“নামায ত্যাগ ও জামাতে নামায আদায়ের বিধান এবং নামাযীদের প্রচলিত কিছু ভুল-ভ্রান্তি নামক” বইটি পিডিএফ ভার্ষনে পেতে এখানে ক্লিক করুন।নিষিদ্ধ কর্মকাণ্ড
সম্মানিত পাঠক!শরীয়তে এমন কিছু নিষিদ্ধ কাজ রয়েছে যা কুর’আন ও হাদীসে নিষিদ্ধ বলে ঘোষিত হয়েছে ঠিকই; অথচ তা হারাম ও কবীরা গুনাহ্ হওয়ার ব্যাপারটি সুস্পষ্ট নয়। বরং তা হারামও হতে পারে কিংবা মাকরূহ্ বা অপছন্দনীয়। এতদসত্ত্বেও একজন মু’মিনের কর্তব্য হবে সে আল্লাহ্ তা’আলার আযাবের ভয়ে এমন সকল কর্মকাণ্ডও পরিহার করবে যা আল্লাহ্ তা’আলা ও তাঁর রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম নিষিদ্ধ করেছেন। চাই তা হারাম হোক কিংবা মাকরূহ। সাহাবায়ে কিরাম রাযিয়াল্লাহু আনহুম-এর আমলও এমনটিই ছিলো। তাঁরা রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম-এর পবিত্র মুখে যে কোন নিষিদ্ধ কাজের কথা শুনলেই তা পরিহার করতেন। তাঁরা কখনো রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লামকে দ্বিতীয়বার এ প্রশ্নটি জিজ্ঞাসা করতেন না যে, উক্ত নিষিদ্ধ কাজটি হারাম নাকি মাকরূহ। উপরন্তু কোন মানুষ মাকরূহ কাজগুলো করতে অভ্যস্ত হয়ে পড়লে তা ধীরে ধীরে তাকে হারাম কাজ ও কবীরা গুনাহ্ করতে উৎসাহী করে তুলবে। শুধু একটি হারাম কাজ নয় বরং অনেকগুলো হারাম কাজ করাই তখন আর তার গায়ে বাধবেনা। এ ছাড়াও মাকরূহ কাজ থেকে বেঁচে থাকা সাওয়াব অর্জনের এক বিশেষ মাধ্যমও বটে। তাই আরো কিছু শরীয়ত নিষিদ্ধ কর্মকাণ্ড জানতে আজই নিম্নোক্ত বইটি সংগ্রহ করুন।বইটি পিডিএফ ভার্ষণে পেতে এখানে ক্লিক করুন।
ডাউনলোড করুনঃ “ব্যভিচার ও সমকাম” নামক বই
ব্যভিচার ও সমকাম
প্রিয় পাঠক! ব্যভিচার ও সমকাম আজ সামাজিক এক ব্যাপক ব্যাধিতে রূপান্তরিত হয়েছে। যা এখন আর কারোর অজানা নয়। অথচ আল্লাহ্ তা’আলা কুর’আন মাজীদে এ জাতীয় কর্মকাণ্ডকে অশ্লীল, অরুচিকর ও অতি নিকৃষ্ট কাজ বলে আখ্যায়িত করেছেন। হয়তোবা যৌনাঙ্গ হিফাযতের সুখকর পরিণতি এবং ব্যভিচার ও সমকামের ভয়াবহ পরিণতির কথা জানতে পারলে পথহারা এ মানুষগুলো কিছুটা হলেও আল্লাহ্ তা’আলাকে ভয় পাবে ও এ অশ্লীল কাজ করতে নিরুৎসাহিত হবে। তাই যৌনাঙ্গ হিফাযতের ফযীলত, ব্যভিচার ও সমকামের ভয়াবহ পরিণতি এবং এগুলো থেকে উত্তরণের পথ পাওয়ার জন্য আজই ” ব্যভিচার ও সমকাম” বইটি পিডিএফ ভার্ষণে পেতে এখানেই ক্লিক করুন।কিয়ামতের ছোট-বড় নিদর্শনসমূহ:
সম্মানিত পাঠক! আমরা মোসলমান বলতেই সবাই কিয়ামত ও পরকালে বিশ্বাসী। যা ঈমানের একটি স্তম্ভও বটে। তবে কিয়ামত কখন হবে তা একমাত্র আল্লাহ্ তা’আলাই ভালো জানেন। অন্য কেউ নয়। তবে কিয়ামতের এমন কিছু ছোট-বড় নিদর্শন রয়েছে যার দ্রুত বাস্তবায়ন দেখতে পেলে যে কেউই এ কথা সহজেই অনুধাবন করতে পারবে যে, কিয়ামত অতি সন্নিকটে। তেমনিভাবে নিদর্শনগুলোর বাস্তবায়ন এ কথাও প্রমাণ করে যে, রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম-এর রিসালাত একান্তই সত্য।তা দেখে একজন মোসলমান সত্যিই নিজ মনে প্রচুর আনন্দ বোধ করবে। তাই কিয়ামতের ছোট-বড় নিদর্শনগুলো জানার জন্য ”কিয়ামতের ছোট-বড় নিদর্শনসমূহ” বইটি পিডিএফ ভার্ষণে পেতে এখানে ক্লিক করুন।ছোট শির্ক: কি ও কত প্রকার
সম্মানিত পাঠক! শির্ক বলতেই তা এক সর্বনাশা ব্যাধি। তবে তার মধ্যে কিছু রয়েছে বড়। আর কিছু রয়েছে ছোট। ছোট শির্ক যদিও তাতে লিপ্ত ব্যক্তিকে ইসলামের গণ্ডী থেকে সম্পূর্ণরূপে বের করে দেয়না। তবুও তা অন্যান্য হারাম ও কবীরা গুনাহ্’র চাইতেওঅতি জঘন্যতম। যা তাতে লিপ্ত ব্যক্তির সংশ্লিষ্ট আমলটুকু বিনষ্ট করে দেয়।তাই এ জাতীয় শির্ক থেকেও আমাদের সকলকে অবশ্যই বাঁচতে হবে। অতএব, উক্ত শির্কের বিস্তারিত বর্ণনা জানতে ”ছোট শির্ক কি ও কত প্রকার” বইটি পিডিএফ ভার্ষণে ডাউনলোড করতে এখানে ক্লিক করুন।
ডাউনলোড করুনঃ “বড় শির্ক কি ও কত প্রকার” নামক বই
প্রিয় পাঠক! শির্ক বলতেই তা আল্রাহ্ তা’আলার প্রতি এক বড় যুলুম। তবে তার মধ্যে কিছু রয়েছে বড়। আর কিছু রয়েছে ছোট। বড় শির্ক এমন একটি ভয়াবহ অপরাধ যা তাতে লিপ্ত ব্যক্তিকে ইসলামের গণ্ডী থেকে সম্পূর্ণরূপে বের করে দেয়। এ জাতীয় লোকের সকল আমল বিনষ্ট হয়ে যায়। তার জান ও মালের কোন নিরাপত্তা থাকেনা। কোন ঈমানদার ব্যক্তি তার সাথে কোন ধরনের বন্ধুত্ব পাতাতে পারেনা। আল্লাহ্ তা’আলা তাওবা ছাড়া এ জাতীয় শির্ক কখনোই ক্ষমা করেননা। এতে লিপ্ত ব্যক্তির জন্য জান্নাত হারাম হয়ে যায়। জাহান্নামই হয় একমাত্র তার চিরস্থায়ী ঠিকানা। এরপরও এ জাতীয় শির্কের আজ যত্রতত্র ছঢ়াছড়ি। এর অনেকগুলো কারণ তো অবশ্যই রয়েছে। তবে এগুলোর মধ্যকারসর্ব প্রথম কারণ মূর্খতাটাই সব চাইতে বেশি চোখে পড়ার মতো। তাই এ ব্যাপারে সুস্পষ্ট ধারনা পাওয়ার জন্য”বড় শির্ক কি ও কত প্রকার” বইটি ডাউনলোড করুন।
বইটি পিডিএফ ভার্সনে পেতে এখানে ক্লিক করুন
হারাম ও কবীরা গুনাহ্
প্রিয় দীনি ভাই! আল্লাহ্ তা’আলা শরীয়তে যা যা হালাল করে দিয়েছেন তা হালাল বলেই আমাদেরকে মেনে নিতে হবে। আর যা যা তিনি হারাম করে দিয়েছেন তা অবশ্যই ছাড়তে হবে। হারাম কাজগুলোকে আবার কুর’আনের ভাষায় ”হুদূদ” বা আল্লাহ্ তা’আলার নির্ধারিত সীমা বলেও আখ্যায়িত করা হয়েছে। যা অতিক্রম করা তো দূরের কথা তার নিকটবর্তীও হওয়া যাবেনা। যারা আল্লাহ্ তা’আলার বাতলানো সীমা অতিক্রম করবে তিনি তাদেরকে কুর’আন মাজীদে জাহান্নামের হুমকি দিয়েছেন। এগুলোর মধ্যে আবার এমন কিছু হারাম বা কবীরা গুনাহ্ রয়েছে যা সত্যিই সর্বনাশা। যা যে কারোর ঈমানকে নিমিষেই সর্বনাশ করে দেয়। তাই এ জাতীয় বড় বড় গুনাহ্ ও হারাম কাজগুলো সবার জানা অবশ্যই কর্তব্য। আর সেগুলো বিস্তারিত জানার জন্যই ”হারাম ও কবীরা গুনাহ্” নামক বইগুলো আজই ডাউনলোড করুন।বইগুলো পিডিএফ ভার্ষণে পেতে নিম্নের বইয়ের উপর ক্লিক করুন।
হারাম ও কবীরা গুনাহ্ প্রথম খণ্ড ডাউনলোড করতে এখানে ক্লিক করুন
হারাম ও কবীরা গুনাহ্ দ্বিতীয় খণ্ড ডাউনলোড করতে এখানে ক্লিক করুন
হারাম ও কবীরা গুনাহ্ তৃতীয় খণ্ড ডাউনলোড করতে এখানে ক্লিক করুন
আপনি চাইলে -Whatapps-Facebook-Twitter-ব্লগ- আপনার বন্ধুদের Email Address সহ অন্য Social Networking-ওয়েবসাইটে শেয়ার করতে পারেন-মানবতার মুক্তির লক্ষ্যে ইসলামের আলো ছড়িয়ে দিন। "কেউ হেদায়েতের দিকে আহবান করলে যতজন তার অনুসরণ করবে প্রত্যেকের সমান সওয়াবের অধিকারী সে হবে, তবে যারা অনুসরণ করেছে তাদের সওয়াবে কোন কমতি হবেনা" [সহীহ্ মুসলিম: ২৬৭৪] -:-admin by rasikul islam নিয়মিত আপডেট পেতে ভিজিটকরুন -এই ওয়েবসাইটে -https://sarolpoth.blogspot.com/(জানা অজানা ইসলামিক জ্ঞানপেতে runing update),<> -https://rasikulindia.blogspot.com(ইসলামিক বিশুদ্ধ শুধু বই পেতে, পড়তে ও ডাউনলোড করতে পারবেন).
Subscribe to:
Post Comments
(
Atom
)
No comments
Post a Comment